মুক্তিফোরামের অবস্থান হবে সাংস্কৃতিক-বুদ্ধিবৃত্তিক বলয় এবং রাজনৈতিক-সামাজিক সংগঠনের চর্চার মাঝে এক ধরণের সংযোগ স্থাপনার উপায় হিসেবে। মুক্তিফোরামের কাঠামো হবে একটি সংগঠনের সংগঠনের মতন–অর্থাৎ গ্রুপ অব অর্গানাইজেশন্সের মতন। এর মাঝে ভোটের রাজনীতিতে অংশ নেবার মতন নেতৃত্ব যেমন তৈরি করা হবে, তেমনি সমগ্র ভোটের রাজনীতি থেকে আলাদা বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা, রাষ্ট্রচিন্তা, গান, কবিতা, নাটক, ছবির চর্চাও চলবে। নবীনদের মাঝে নেতৃত্ব ও বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা গড়ে তোলাও মুক্তিফোরামের কর্মকান্ডের মাঝে থাকবে। সমাজের নানান অন্যায় অবিচার নিয়ে মুক্তিফোরাম থাকবে সোচ্চার এবং সামাজিক ও রাষ্ট্রনৈতিক সমস্যাগুলোর সমাধান প্রস্তাব করবে।